আজকে ০৭/০৮/২২
বাংলাদেশের দেশি পেঁয়াজ খুচরা বাজারে ৩৫ টাকা কেজি। এবং মন প্রতি ১৩০০-১৪২০ টাকা চলছে।
ফরিদপুরের পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৩২-৩৬ টাকা পযন্ত আছে। মন প্রতি চলছে ১৩০০- ১৪০০ টাকা।
রাজবাড়ীর পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৩২-৩৫ টাকা চলছে।
crossorigin="anonymous">style="display:block"
data-ad-client="ca-pub-8430874876116657"
data-ad-slot="2724059979"
data-ad-format="auto"
data-full-width-responsive="true">
পাল্লা প্রতি ১৬০-১৭৫ টাকা যাচ্ছে।
দেশে জালানি তৈলের মূল্য বৃদ্ধি হওয়ার কারনে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির খরচ বেড়ে যাচ্ছে প্রায় দিগুণ। তাই ভারতের এলচি পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাবে।ভাড়া বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে।
তৈলের দাম না কমলে পেয়াজের দাম আরও বাড়বে।
ভোক্তা অধিকার থেকে নিশ্চিত করে।
ব্যানিজ্য মন্ত্রী আরও বলেন আমাদের যথাসম্ভব বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তা না হলে দৃব্য মূল্যের দাম আকাশচুম্বী হয়ে যাবে।
আজকে ২৯/০৬/২২ তারিখ
বাংলাদেশে দেশি পেয়াজের দাম মন প্রতি ১৬০০ থেকে ২১০০ টাকা পযন্ত চলতেছে।
বাংলাদেশের পেঁয়াজ বাজারে সর্বনিম্ন বাজার চলতেছে ১৬০০ টাকা মন এবং সর্বচ্ছো ভালোটা চলতেছে ২১০০ টাকা মন।
এবং মিডিয়াম ভালো টা চলতেছে ১৮০০-১৯০০ টাকা মন। সবচেয়ে খারাপ বা মানে ভালো না সেই সব পেঁয়াজ ১৬০০-১৭০০ টাকা মন চলতেছে।
এবং High কোয়ালিটির পেঁয়াজ টা ২০০০- ২১০০ মন চলতেছে।
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারনে ভারত থেকে গত ৩০ এপ্রিল পেঁয়াজ আমদানির মেয়াদ শেষ হয়। তখন ভারত থেকে আনা পেয়াজ এত দিনে বাজারে থাকলে ও এখন আর নেই, ভারতের এলচি পেঁয়াজ বাজার থেকে শেষ হয়ে গেছে।
তার পরে সামনে কুরবানির ইদ প্রচুর পরিমানে মসলা লাগে, যার মধ্যে অন্যতম মসলা হচ্ছে পেঁয়াজ। পেঁয়াজ দিয়ে কুরবানির পশুর মাংস রান্না করা হয় মসলা হিসেবে।
crossorigin="anonymous">style="display:block"
data-ad-client="ca-pub-8430874876116657"
data-ad-slot="2724059979"
data-ad-format="auto"
data-full-width-responsive="true">
তখন ঐ মাংসে প্রচুর পরিমানে পেঁয়াজ মসলা লাগে।
তবে ঝাঁজে ও স্বাদে এগিয়ে থাকায় দেশি পেঁয়াজের চাহিদা বাজারে বেশি।
কৃষক ভাইয়েরা আগে ন্যায দাম না পাওয়ায় তারা অনেক হতাশ ছিল। কিন্তুু এখন একটু দাম বাড়ায় তারা কিছুটা খুশি হয়েছেন।
তারা বিদ্যান ২৪ কে জানায় আমাদের কৃষকদের পেঁয়াজ উৎপাদন করতে কেজি প্রতি খরচ হয় ৫০ টাকা মতো, ফলে এখনো আমরা ন্যায দাম পাচ্ছি না।
সব কৃষক দের পেঁয়াজের দাম সর্বনিম্ন ৫০ টাকা কেজি এবং ২০০০ টাকা মন দিলে আমাদের কৃষকদের চালান বা আসল মূলধন উঠতো।
তারা সরকারের কাছে দাবি জানায় সর্বনিম্ন সারা বছর ২০০০ টাকা মন এবং ৫০ টাকা কেজি এই দাবি জানায় সরকারের কাছে। ★তারা আরও জানায় তাদের এই টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি, বাজার থেকে দৈনন্দিন জীবনের চলার জন্য বাজার সদায় করতে পারতেছি না।
বিশেষ করে সয়াবিন তৈল তারা কিনতে পারতেছে না। তারা বিদ্যান ২৪ কে জানায় তাদের এখন বাজার থেকে ২০০ টাকা লিটার সয়াবিন তৈল কিনতে হচ্ছে, যখন একটি কৃষক বাজার থেকে ৫ লিটারের সয়াবিন তৈল কিনতে চাই তখন তার ৫*২০০= ১০০০ টাকা লাগে।
আরও অন্যান্য যেমন, চাউল,ডাল, মাছ,সবজি ইত্যাদি কিনলে তাদের হাতে আর টাকা অবশিষ্ট থাকে না।
তাই তারা সরকারের কাছে দ্রুত সয়াবিন তৈলের দাম আবার গত বছরের মতো ৯০ টাকা কেজি বা লিটার চায়।
আমরা বড় ব্যাবসায়ী সূত্রে জানতে পারি পেঁয়াজের দাম আরও বাড়বে কুরবানির ঈদ ও আমদানি বন্ধ থাকার কারনে।
এবং ভারতের পেঁয়াজ বাজারে চলতেছে ১৪০০ রুপি অর্থ্যৎ প্রায় ১৭০০ টাকার কাছাকাছি।
style="display:block"
data-ad-client="ca-pub-8430874876116657"
data-ad-slot="2724059979"
data-ad-format="auto"
data-full-width-responsive="true">
আমরা ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পারি। ভারতের পেয়াজের বাজারে ১২০০ থেকে ১৪০০ রুপি করে দাম যাচ্ছে ভারতের বাজারে।
কিছুদিন আগে বাজারে দাম আরও অনেক কম ছিলো। কিন্তু ভারতের বন্যা পরিস্থিতি কে কেন্দ্র করে পেয়াজের দাম বাড়তে থাকে।
ভারতের ১৪০০ রুপি যা 🇧🇩 বাংলাদেশি টাকায় দ্বারায় ১৬৬৬.৬৬ টাকা মন।
এবং মিডিয়ায় এলচি পেঁয়াজ ১৩৫০ রুপি মন ও নিম্নমানের এলচি ভারতীয় ১২০০ রুপি মন।
ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ও বৃদ্ধি হচ্ছে নিয়মিত।
ভারতের পেঁয়াজের দামের সর্বশেষ ভিডিওঃ
0 Comments