দিনে কয় ঘন্টা পড়া উচিত।Dina koi Ghata pora hoocthi.

দিনে কয় ঘন্টা পড়া উচিত

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম

আসসালামু আলাইকুম আশা করি তোমরা সকলেই মহান রাব্বুল আলামীনের রহমতে অনেক ভালো আছো।আমরা ও অনেক ভালো আছি। 

আজকে আমাদের বিষয় হচ্ছে, "দিনে কয় ঘন্টা পড়া উচিত "


টেক্সটঃ


প্রত্যেক কাজের একটা রুটিন আছে, তেমনি ভাবে পড়ালেখার ও রুটিন আছে।


যে শিক্ষার্থী নিয়মিত ভাবে পড়ালেখা করে, তার নিয়মিত পড়াটাই হলো সবচেয়ে বড় রুটিন! 

🔶প্রথমে নিয়মিত শিক্ষার্থী হতে হবে।

নিয়মিতঃ নিয়মিত বলতে শুধু স্কুল -কলেজ যাওয়াকে বোঝায় না।


নিয়মিত হলো তোমাকে তোমার পড়ালেখায় নিয়মিত হওয়াকে বোঝায়।


▪️তোমাকে নিয়মিত পড়ার জন্য একটা রুটিন তৈরি করতে হবে। 


▪️সেই রুটিনে তোমাকে সহজ-সাবলীল ভাবে লেখা পড়ার জন্য একটি সহজ রুটিন তৈরি করবে। 


▪️এটা খেয়াল রাখবে, তুমি যেই রুটিন করবে  সেই রুটিনে যেন তোমার নিজস্ব স্বাধীনতা থাকে। 


"দিনে কয় ঘন্টা পড়া উচিত" 


♦প্রথমেই তোমাকে মনে রাখতে হবে "পড়ালেখা হলো  নিজের মধ্যে। 


♦তুমিই ঠিক করবে  কখন তোমার পড়ার সুবিধা হয়।


♦দিনে ৬-৮ আট ঘন্টা পড়লেই যথেস্ট। 


♦তুমি সকাল বেলা "ফজরের নামাজের পরে ২ ঘন্টা

পড়তে পারো"।

এবং" বিকাল বেলা ২ ঘন্টা পড়তে পারো"।

রাতে ৪ ঘন্টা পড়তে পারো। 

এশার আগে ২ ঘন্টা ও এশার নামাজের পরে ২ ঘন্টা

 পড়তে পারো। 


♦এছাড়াও তুমি শুক্রবারে তোমার সপ্তাহে পিছিয়ে থাকা পড়া এগিয়ে রাখতে পারো।



পরিশেষেঃ 

সুন্দর ভাবে নামাজ নামাজ পড়ুন, ইসলামি জীবন গড়ুন।


বিঃদ্রঃ পোস্ট টি পড়ে তুমি শুধু  অনুপ্রেরণা পাবে,

কিন্তু তোমাকেই তোমার পড়া পড়তে হবে। আরও পড়ুনঃ

ভিডিওঃ


 

 


Post a Comment

0 Comments