100% সঠিক,
দিন দিন সবাই অলস হয়ে যাইতেছে,
এই কারনে চাকরি হচ্ছে না। সব দোষ তখন সরকারের বা লেখাপড়ার।
আরে ভাই আমরা যদি নিজে রান্না করে না খাই, তাহলে কি ফেরেস্তা এসে আমাদের খাওয়া বে নাকি।
আমরা কি সেই লেভেলে গেছি নাকি।
তেমনিভাবে
আরে ভাই আমরা যদি চেষ্টা না করি তাহলে আমরা সারাজীবন ও যদি লেখাপড়া করি বড় বড় ডিগ্রি অর্জন করি তারপরে ও আমাদের চাকরি হবে না।
পড়ালেখা শুধু চাকরির জন্য না,
নিজে কে সৎ চরিত্র ও আদর্শবান হিসেবে সমাজের মাঝে নিজেকে স্পেশাল ভাবে গড়ে তোলা।
চাকরি আলাদা একটা সাবজেক্ট, যার প্রস্তুতি আলাদা ভাবে নিতে হয়।
আর যারা আমার কথার সাথে একমত নয়, তাহলে তারাই বলুন যদি শুধু লেখাপড়া করেই চাকরি হতো তাহলে আমাদের প্রাইমারি, হাইস্কুলের স্যাররা বলতো আরও সুন্দর ভাবে লেখাপড়া করোও তোমার চাকরি জীবনে কাজে লাগবে এ কথা কম ই বলে।
শুধু বেশি বলে এ তোরা ভালোভাবে পড় তোদের সামনে ক্লাসে কাজে লাগবে, কলেজে কাজে লাগবে, ভার্রসিটিতে কাজে লাগবে ইত্যাদি কাজে শুধু লাগবেই কিন্তু জীবনে আর চাকরি হবে না।
আমরা সবাই তখন সমাজের মাঝে শিক্ষিত বেকার হয়ে ঘুরে বেরাবো।
আমাদের কেউ কৃষি মাঠে ও কাজে নিবে না বলবে ও কৃষি কাজ পাড়বে না।
যারা অশিক্ষিত তাদের প্রধান্য দিবে বেশি , তাদের তখন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে কৃষি মাঠে কাজে।
শিক্ষিতরা তখন কোনো প্রাধন্য পাবে না।
তাই এ থেকে আমরা এই গুলোই শিক্ষা নিতে পারি আমাদের কর্মমুখি কারিগরি শিক্ষা শিখতে হবে।
তাহলে আর আমাদের শিক্ষা শেষ হবার পর বসে থাকতে হবে না।
কারিগরি শিক্ষায় -শিক্ষার সাথে কারিগরি কাজ ও শিখানো হয়।
এই শিক্ষায় যখন শিক্ষা শেষ হয় তখন শিক্ষার সাথে সাথে কারিগরি কাজ ও শেখা শেষ হয়ে যায়।
তাই আমাদের সকলের উচিত কারিগরি শিক্ষা কে জ্যানারেল শিক্ষার পাশাপাশি গুরুত্ব দেওয়া।
0 Comments